1. [email protected] : Abu Bakar : Abu Bakar
  2. [email protected] : Masum Talukder : Masum Talukder
  3. [email protected] : Masumasian :
  4. [email protected] : News Editing : News Editing
রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে সিআইডি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৫০ বার পঠিত হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক – সোনা ও হীরা চোরাচালানের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের অনুসন্ধান শুরু।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদুর রহমান তিনি এ সব তথ্য জানিয়েছেন।

পুলিশ সুপার জানান, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে সোনা ও হীরা আমদানির অভিযোগ রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থপাচার, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে প্রকৃত ডায়মন্ডের বদলে উন্নত মানের কাচের টুকরা বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের।

তারা দুবাই- সিঙ্গাপুরে সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটও নিয়ন্ত্রণ করে। ভারতের কলকাতা শহরে তিনটি জুয়েলারি দোকান ও ১১টি বাড়ি এবং মালয়েশিয়া, দুবাই ও কানাডায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছে। প্রতারণার মাধ্যমে বিদেশে ৪০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে একটি ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে পাওয়ায় সিআইডি ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট অনুসন্ধান শুরু করেছে।

উল্লেখ্য, সোনা চোরাচালান, হীরা প্রতারণা, হুন্ডি বাণিজ্যসহ অজ্ঞাত সূত্রে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া দিলীপ কুমার আগরওয়ালকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয় মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার আটকের পর।

পুলিশের কাছে পিয়াসার দেওয়া স্বীকারোক্তিতে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। সিআইডি পিয়াসাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারে, অবৈধভাবে আনা সোনা ও ভেজাল ডায়মন্ড, হীরা দিলীপের কাছে কম মূল্যে বিক্রি করত মিশু-পিয়াসা চক্র। যাতে সরকার বিপুল পরিমাণ কর থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। শুল্ক কর্মকর্তারা অনুসন্ধান চালালে তার শুল্ক ফাঁকির আরো অনেক তথ্য পাবে বলেও দিলীপের একসময়ের ঘনিষ্ঠজনরাও দাবি করেছেন।

অবৈধভাবে অর্থপাচারের মাধ্যমে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা কলকাতায় তিনটি জুয়েলারি ও ১১টি বাড়ি করেছেন, কানাডা ও দুবাইয়েও তার আলিশান বাসভবন আছে বলে দুদকের কাছে দেওয়া অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। এসব টাকার উৎস নিয়ে নানা প্রশ্ন থাকলেও অজ্ঞাত কারণে তার বিরুদ্ধে সরকারি সংস্থাগুলো কোনো ব্যবস্থা নেয় না।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews