1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশষ সংবাদ:
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে – উপদেষ্টা সৈয়দা পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ বর্ষসেরার খেতাব পেল গাজার দুই হাত হারানো বালকের ছবি ওয়াকফ বিল পাস ও মুসলিম নির্যাতনের প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ দাবি আদায়ে কারিগরি শিক্ষার্থীদের ‘কাফন মিছিল’ ৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস ছয় দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বাংলাদেশকে জড়ানোর চেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ,সংখ্যালঘু মুসলিমদের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ২৭ এপ্রিল দুদিনের সফরে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না যারা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৩ বার পঠিত হয়েছে

নিউজ ডেস্ক : আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইছে বিএনপি। জামায়াতে ইসলামীও চাইছে দ্রুত সময় সংস্কার শেষে সুষ্ঠু নির্বাচন। এরই মধ্যে আলোচনায় আছে, আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না।

এ ছাড়া রাজনৈতিক দলগুলোর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধে মামলা রয়েছে, এসব মামলার আসামি বা সাজাপ্রাপ্তরা আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি না?

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার জানিয়েছেন, গুম, খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবে না। এটি সব দলের প্রার্থীর জন্য প্রযোজ্য হবে।

আজ মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে নয়, নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্নীতিমুক্ত করতেই নির্বাচনব্যবস্থায় সংস্কার প্রস্তাব করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা কোনো দলকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার পক্ষে না। তবে যারা আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে খুনের মতো গুরুতর অপরাধ করেছে; জনগণ চায় না তারা ক্ষমতায় আসুক। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল বা বিচারিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে এমন কেউ যেন নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে, সেই সুপারিশ করা হয়েছে।

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে চার মাসের মধ্যে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন সম্ভব। নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার না করার সুপারিশ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

১৫ জানুয়ারি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো আসনে ৪০ শতাংশের কম ভোট পড়লে সেই আসনে আবারও নির্বাচন হবে। এ ছাড়া ‘না’ ভোটের বিধানও ফিরছে। ‘না’ ভোটের সংখ্যা বেশি হলে ওই আসনে পরাজিত প্রার্থীরা পরবর্তী নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রধান আইন ‘দ্য রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার (আরপিও)’ বা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে এ ধরনের বিধান যুক্ত করার সুপারিশসহ মোট ১৮টি বিষয়ে ১৫০টির মতো সুপারিশ জানানো হয়েছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews