1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন
সর্বশষ সংবাদ:
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে – উপদেষ্টা সৈয়দা পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ বর্ষসেরার খেতাব পেল গাজার দুই হাত হারানো বালকের ছবি ওয়াকফ বিল পাস ও মুসলিম নির্যাতনের প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ দাবি আদায়ে কারিগরি শিক্ষার্থীদের ‘কাফন মিছিল’ ৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস ছয় দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বাংলাদেশকে জড়ানোর চেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ,সংখ্যালঘু মুসলিমদের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ২৭ এপ্রিল দুদিনের সফরে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

অবিলম্বে পাহাড় কাটা বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৪৭ বার পঠিত হয়েছে

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাহাড় কাটা বন্ধ এবং ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে গাছ লাগানোর নির্দেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের।

অনলাইন ডেস্ক : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় পরিবেশগত নিয়ম লঙ্ঘনের প্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উন্নয়ন কাজের পরিবেশবান্ধব বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে অবিলম্বে পাহাড় কাটা বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে গাছ লাগিয়ে ল্যান্ডস্কেপ রেস্টোরেশন কার্যক্রম শুরু এবং উন্নয়ন কাজের পরিবেশগত দিকসমূহ নিশ্চিত করার জন্য একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এবিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়াণা হাসান কর্তৃক ১৫ অক্টোবর প্রেরিত এক আধাসরকারি পত্রের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানায়। সে প্রেক্ষিতে ২৭ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব আহমেদ শিবলী স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

পরিবেশ উপদেষ্টা প্রেরিত আধা-সরকারি পত্রে উল্লেখ করা হয় যে, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার লালমাই পাহাড় মৌজার ১৯৪.১৯ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজ শুরু হলেও, পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই পাহাড় কাটার মতো কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। এটি বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ স্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করে।

পত্রে আরও বলা হয়, সরকারি প্রকল্পের আওতায় এ ধরনের কর্মকাণ্ড ব্যক্তি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত তৈরি করে। প্রকৃতির অমূল্য সম্পদ পাহাড় একবার ধ্বংস হলে তা পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়। বিশেষত, লালমাই পাহাড় দেশের জাতীয় ঐতিহ্যের অংশ এবং এর ধ্বংস পরিবেশের পাশাপাশি প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্বকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে।

পরিবেশ উপদেষ্টা আশা করে, সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews