1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশষ সংবাদ:
শেখ হাসিনা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বৈরাচার রেখে গেছে : আমির খসরু ভয়-শঙ্কাহীন সমাজ এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : সামান্তা শারমিন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতীয় পণ্যে আরও শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প অতীতে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন যেসব রাষ্ট্রপ্রধান বুটের ভুল নকশায় ভুগছেন নারী খেলোয়াড়রা ভারত-পাকিস্তান তারকার সঙ্গে নাম জড়ানো নিয়ে অভিনেত্রীর ব্যাখ্যা দেবের ‘প্রাক্তন’ আমার স্ত্রী, প্রত্যেকেরই অতীত আছে : রাজ জুলাই আন্দোলন ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা : বাঁধন আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না : প্রধান উপদেষ্টা স্ত্রী-সন্তান রেখে অভিনেত্রীর সঙ্গে পরিচালকের লিভ টুগেদার!

লুটেরা আর উদ্যোক্তার পার্থক্য বুঝতে হবে : বিজিএমইএ সভাপতি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫
  • ৯ বার পঠিত হয়েছে
মাহমুদ হাসান খান

নিউজ ডেস্ক : ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে দেশের বেশ কয়েকজন তথাকথিত ব্যবসায়ী ব্যাপক লুটপাটে জড়িয়েছেন। সরকারের আনুকূল্য পেয়ে ব্যাংক খালি করেছেন, দেদারসে অর্থ পাচার করেছেন। তাদের হীন কর্মকাণ্ডের ফলে দেশের উদ্যোক্তা সমাজ ইমেজ সংকটে পড়েছে। ঢালাওভাবে দোষারোপ করায় বিপদে পড়েছেন সৎ উদ্যোক্তারাও।

শনিবার যুগান্তর আয়োজিত ‘সরকারের এক বছর : প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ বিষয়ে হতাশা ব্যক্ত করেন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান। তিনি বলেছেন, ‘লুটেরা আর উদ্যোক্তার মধ্যে পার্থক্য ঠিক করতে হবে। মনে হচ্ছে, উদ্যোক্তা হয়ে অন্যায় করে ফেলেছি। যেন আমরা রক্তচোষা।’

এভাবে ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের লুটেরা হিসেবে ট্যাগ করা হলে নতুন প্রজন্মের উদ্যোক্তারা নিরুৎসাহিত হবে বলে মনে করেন তিনি।

গেল এক বছরে দেশের অর্থনীতি নিয়ে স্রেফ হতাশাই ঝরেছে এই উদ্যোক্তার কণ্ঠে। প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির হিসাব মেলাতে না পেরে তিনি অকপটে বলেছেন, এক বছরে দেশে কোনো বিনিয়োগ হয়নি। কারণ দেশে বিনিয়োগের পরিবেশ নেই। উচ্চ খেলাপি ঋণ দৃশ্যমান হওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য করা কঠিন হয়ে গেছে বলে জানান তিনি।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক নিয়ে আলোচনায় সাফল্য পেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ৩৫ শতাংশ থেকে আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা গেছে। তবে এটা আরও কমানো সম্ভব জানিয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেছেন, ‘শুল্ক আরও কমানোর সুযোগ আছে। যদি আমরা উৎপাদনে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ শতাংশ উপাদান ব্যবহার করতে পারি, তাহলে শুল্ক কমে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশে নেম আসতে পারে।’

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews