স্টাফ রিপোর্টার : এবার মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক স্পষ্ট করে বলেছেন, এর আগে রাজাকারদের তালিকা তৈরীর ক্ষেত্রে আইনগত বৈধতা ছিল না। বর্তমানে পার্লামেন্টে এই আইন পাস হয়েছে। রাজাকারের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। যেসব অ-মুক্তিযোদ্ধা তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। যেসব অ-মুক্তিযোদ্ধা এতদিন পর্যন্ত ভাতা গ্রহণ করেছেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে না পারলেও তাদের ভাতা ফেরত নেয়ার ব্যবস্থা করব। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। এখন আপিল এর কাজ চলছে। উপজেলা কমিটির কাছে কেউ যদি সুবিচার না পায়। তাদের কেন্দ্রীয়ভাবে আপিল করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সারাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ৭ শতাধিক গণ-কবর শনাক্ত করে তা সংরক্ষণের প্রক্রিয়া চলছে। কোন গণ কবর যদি বাদ পড়ে সেগুলো নজরে আনলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম নামে কিছু সংগঠন তৈরি হয়েছে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এসব সংগঠনের কোন স্বীকৃতি নাই। যে যা করছে নিজ উদ্যোগে করছে। এগুলোতে সরকারের কোন অনুমোদন নেই।
সম্মেলনে আলোচক ছিলেন আল্লামা মুফতী ওমর ফারুক সন্দিপী, শায়েখ ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক, আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ, মুফতী আহমদ উল্লাহ, মুফতী শামীম মজুমদার, মুফতী ইলিয়াস বিন নাজিম, মুফতী ইউসুফ কাসেমী।
কলরবের প্রধান পরিচালক আবু সুফিয়ানের সঞ্চালনায় সম্মেলনে অতিথি ছিলেন পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আলহাজ্ব মো. মাহবুব হোসেন, জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দ্বীন মোহাম্মদ, দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার তানিয়া, দাগনভূঞা থানার ওসি হাসান ইমাম, আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট এম. শাহজাহান সাজু।
এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অর্ধলক্ষ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.
Asian News 24 BD