1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ১২:৩০ পূর্বাহ্ন
সর্বশষ সংবাদ:
আসন্ন নির্বাচনে বেশি ভোট পাবে বিএনপি, এরপর জামায়াত : সানেমের জরিপ যারা পিআর পদ্ধতির কথা বলছে তারাও এটা সম্পর্কে জানে না : মির্জা আব্বাস নির্বাচন যতো দেরি হবে, দেশ ততো পিছিয়ে যাবে : সিলেটে মির্জা ফখরুল মিয়ানমারে তুমুল সংঘর্ষ, ভারতে পালাল চার হাজার মানুষ অল্প খরচে বাংলাদেশিদের ‘দুবাই গোল্ডেন ভিসা’ পাওয়ার দারুণ সুযোগ ইতিহাস গড়া নারী ফুটবল দলের জন্য ৫০ লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা দেশের সর্বকনিষ্ঠ মহিলা ক্যান্ডিডেট মাস্টার ৯ বছরের ওয়ারিসা ছুটির দিনগুলোয় আমি খুব কাঁদি : রাশমিকা বিমানবন্দরে অঝোরে কাঁদলেন নোরা ফাতেহি, কিন্তু কেন? সিলেটে মঙ্গলবার থেকে অনির্দিষ্টকালের পরিবহণ ধর্মঘট

মিয়ানমারে তুমুল সংঘর্ষ, ভারতে পালাল চার হাজার মানুষ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : সোমবার, ৭ জুলাই, ২০২৫
  • ০ বার পঠিত হয়েছে
নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে কাঁটাতার পাড়ি দিয়ে ভারতে ঢুকছেন মিয়ানমারের বাসিন্দারা। ছবি স্বরাজ্য
নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে কাঁটাতার পাড়ি দিয়ে ভারতে ঢুকছেন মিয়ানমারের বাসিন্দারা। ছবি স্বরাজ্য

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারে দুটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে চলমান তীব্র সংঘর্ষের কারণে গত চার দিনে প্রায় ৪,০০০ মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামের কর্মকর্তারা। খবর এএফপির।

মিজোরামের স্বরাষ্ট্র সচিব ভানলালমাউইয়া বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এই শরণার্থীরা দীর্ঘ ঘন বনাঞ্চল পাড়ি দিয়ে মিয়ানমার থেকে ভারতে প্রবেশ করেছেন। অনেকের আত্মীয়স্বজন ভারতের মাটিতে থাকেন। তাই তারা তাদের কাছেই থাকছেন। অন্যদের কমিউনিটি হলগুলোতে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।

রাজ্যটি ইতিমধ্যেই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩০,০০০-এর বেশি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। ২০২১ সালে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দেশটিতে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে।

মিজোরামের এক সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গত চার দিনে আনুমানিক ৪,০০০ মানুষ ভারতে ঢুকেছে।

পুলিশ জানায়, মিয়ানমারের যে দুটি চিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে লড়াই চলছে, তারা উভয়েই সামরিক শাসনের বিরোধী। এই সংঘর্ষ মূলত ‘চিনল্যান্ড’ নামক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে।

পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, সীমান্তের অন্য পাশে পরিস্থিতি এখনো উত্তেজনাপূর্ণ, তাই আমরা তাদের ফিরে যেতে বলিনি।

এএফপি বলছে, ভারত সরকার চীনের প্রভাব মোকাবিলায় মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী, ফলে তারা এখনো সরাসরি দেশটিতে সেনা অভ্যুত্থানের নিন্দা করেনি।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews