1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৬ অপরাহ্ন

বিদেশি নাগরিক কীভাবে দেশের রাষ্ট্রপতি হন, প্রশ্ন রিপনের

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৮ বার পঠিত হয়েছে

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বার্বাডোজের নাগরিক। অন্য দেশের নাগরিক কীভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন, এমন প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

 

 

বুধবার (২৩ অক্টোবর) ইতালির বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আমিনুর রহমান সালামের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ‘সংবর্ধনা ও সাংবাদিকতার বিকাশে জিয়াউর রহমানের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন।

 

 

আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, একমাত্র বাংলাদেশেই এমন অদ্ভুত বিষয় দেখা যায়। অন্য দেশের নাগরিক হয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হওয়া যায়। এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এর জন্য তার শাস্তি হওয়া উচিত।

 

 

তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন যে কোনো সময় পদত্যাগ করবেন। তার পদত্যাগ করা উচিত। তার রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্যতা নেই। তিনি আপাদমস্তক একটা দুর্নীতিবাজ লোক।

 

 

তিনি আরও বলেন, আমরা শুনেছি তিনি বার্বাডোসের নাগরিক হয়েছেন। এটা মনে হয় শুধু বাংলাদেশেই হয়। অন্য দেশের নাগরিক এ দেশের রাষ্ট্রপতি হয়। চুপ্পু সাহেব দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তাকে কেন বানানো হয়েছিল কারণ পদ্মা সেতুতে একটা বড় দুর্নীতি হয়েছে। এটা ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মনে করে, আমরাও মনে করি। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যখন তদন্তে আসে এটা জেনেই শেখ হাসিনা চুপ্পুকে ওখানে বসিয়ে দিলেন। এরপর সেই মেয়াদ শেষ হলে ওনাকে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করলেন। এরপর সবাই আশ্চর্য হয়ে গেলেন। উনি না কি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। এটা কিন্তু কেউ জানেন না। ওবায়দুল কাদেরও জানতেন না।

 

 

এ সময় রিপন বলেন, একটা ডামি সরকার পদত্যাগ করবে কি করবে না এটা নিয়ে এত আলোচনার কি আছে। উনি (শেখ হাসিনা) তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত হননি। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা ওনাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন বলেই উনি পদত্যাগ করেছেন। উনি তো মানুষের ভোটে নির্বাচিত ছিলেন না। তাই উনি পদত্যাগ করলেন কি করলেন না সেটা নিয়ে আলোচনার কিছু নাই।

 

 

তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধানকে পেছনে রেখে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তাকে পদত্যাগপত্র দেওয়া হয়েছিল। সেখানে হয়তো এটাই লেখা ছিল যে সংসদ ভেঙে দিতে হবে। তাই তিনি দিয়েছেন। এখন আড়াই মাস পর এসে বলেন পদত্যাগপত্র পাননি তিনি। এর মধ্যে কোনো উদ্দেশ্য আছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

 

 

আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিবসহ আরও অনেক নেতা বক্তব্য দেন।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews