1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশষ সংবাদ:
জুলাই যোদ্ধাদের জন্য ২৫ কোটি টাকার তহবিল করছে বাংলাদেশ ব্যাংক ‘হাওরে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণে শিগগিরই সুরক্ষা আদেশ চূড়ান্ত হবে’ ‘মাননীয়’ থেকেই অটোক্রেসির জন্ম হয়: মির্জা ফখরুল মাদকবিরোধী অভিযানে লুট, ডিবি হারুনের ভাইসহ ৩ কর্মকর্তা বরখাস্ত ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট লুলার কটাক্ষ,বিশ্ব আর কোনো সম্রাট চায় না ট্রাম্পের মন্তব্য, আশা করি আবারও ইরানে হামলা চালাতে বাধ্য হব না মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন এমবাপ্পে, পিএসজির সাথে ‘সমঝোতা’ আইপিএলের ব্র্যান্ড ভ্যালু এখন সোয়া দুই লাখ কোটি টাকা অবশেষে মার্কিন স্বামীকে প্রকাশ্যে আনলেন পিয়া বিপাশা বন্ধুকে নিয়ে বোর্ডিং স্কুল থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন কাজল

বন্ধুকে নিয়ে বোর্ডিং স্কুল থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন কাজল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
  • ০ বার পঠিত হয়েছে
বলিউড অভিনেত্রী কাজল

বিনোদন ডেস্ক : বলিউড অভিনেত্রী কাজল মাত্র ১১ বছর বয়সে এক বন্ধুর সঙ্গে বোর্ডিং স্কুল থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। কেন? কারণ তিনি তার দাদির সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী জানান, কীভাবে মুম্বাই থেকে অনেক দূরে থাকা সত্ত্বেও দাদির সঙ্গে দেখা করবেন বলে স্কুল থেকে পালিয়ে যান তিনি।

কাজল জানান, তার ঘরে চার প্রজন্মের নারী বসবাস করতেন, তার প্রপিতামহী, তার দাদি, তার মা এবং তিনি নিজে। তাদের সবার মধ্যে খুব গভীর সম্পর্ক ছিল, দারুণ টান ছিল। ভক্তরা তার মায়ের সঙ্গে কাজলের আবেগময় সম্পর্কের কথা জানেন, কিন্তু আপনি কি তার দাদি সম্পর্কে এ উপাখ্যানটি জানতেন?

কাজল তখন পড়াশোনার জন্য মুম্বাই থেকে পাঁচ ঘণ্টার দূরত্বে পাঁচগনিতে থাকতেন। ‘দ্য লাল্যানটপ’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাজল বলেন, ‘আমি জানতে পেরেছিলাম যে আমার দাদির শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। আমি আমার মাকে ফোন করেছিলাম কিন্তু আমার পরীক্ষা চলছিল বলে তিনি আমাকে বাড়ি ফিরতে দিতে চাননি। ডিসেম্বরে আমার ছুটি ছিল, তাই তারা আমাকে ডিসেম্বরে আসতে বলেছিল। তখন আমার বয়স ছিল মাত্র ১১ বছর। আমার আরেক বন্ধু ছিল যেও হোস্টেলে খুশি ছিল না, তাই আমরা দুজনেই বোর্ডিং স্কুল থেকে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।

কাজল সেই ঘটনার স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমরা দুজনেই ঠিক করলাম যে আমরা বম্বে যাব। আমি আমার স্থানীয় অভিভাবকের কাছে গেলাম, আমার মামা পঞ্চগনিতে থাকতেন, এবং আমি তাকে বললাম যে আমার মা আমাকে বাড়িতে ডেকেছিলেন। আমি তাকে বাসস্ট্যান্ডে নিয়ে যেতে বললাম। আমি যখন বাসে অপেক্ষা করছিলাম, তখন নান এসে আমার কান ধরে আমাকে আবার স্কুলে নিয়ে যান।’

কাজল তার বোর্ডিং স্কুলের দিনগুলিকে সম্মান করে এবং বলে যে সে সেখান থেকে চিনি অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন। অভিনেত্রী বলেছেন যে সেই সময়টা তাকে জীবনকে উপলব্ধি করতে সহায়তা করেছিল।

কাজল কেন বোর্ডিং স্কুলের পক্ষে?

কাজল তার বোর্ডিং স্কুলে এমন অনেক লোকের সঙ্গে মুখোমুখি হয়েছিলেন যারা তাকে জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলি শিখিয়েছিলেন। বোর্ডিং স্কুলের সঙ্গে তার নিজের ইতিবাচক অভিজ্ঞতার কারণে, তিনি বাচ্চাদের বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি করানোকে সমর্থন করেন।

কাজল জানান, তিনি শুধু মেয়ে নাইসাকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠাননি, ১৪ বছর বয়সী ছেলেকেও বোর্ডিং স্কুলে পাঠানোর পরিকল্পনাও করছেন।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews