1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৬:২৭ অপরাহ্ন
সর্বশষ সংবাদ:
কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে আইভী আ.লীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে দ্রুতই সিদ্ধান্ত শিশুদের সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুললে দেশ ভালোর দিকে আগাতে পারবে সরকার সংবাদপত্রের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে চায় : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা ঈদে সংবাদপত্রে ৪ দিন ছুটি ও অনলাইনকর্মীদের আর্থিক প্রণোদনা দাবি আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদকের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন এডিবির প্রেসিডেন্ট দাঁড়িয়ে থাকা অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা,নিহত ৫ আইনের আওতায় আনতে না পারলে পদত্যাগ করব ধর্ষণ মামলার আসামি বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯ এ কল মেয়ের দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

প্রতিশোধ নিতে সামরিক বাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২০ বার পঠিত হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক – প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়ার ‘পদ্ধতি, লক্ষ্য এবং সময় নির্ধারণের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা’ সশস্ত্র বাহিনীকে দিয়েছেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং প্রতিরক্ষা কর্মী প্রধান জেনারেল অনিল চৌহানের সাথে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতের সময় এই বার্তা দেওয়া হয়।

আজ মঙ্গলবার এনডিটিভি অনলাইন এ তথ্য জানিয়েছে।

সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ‘পুনরায় নিশ্চিত করেছেন যে, আমাদের জাতীয় সংকল্প হচ্ছে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বড় আঘাহ হানা এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপর তার পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।

বৈঠক শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে পৌঁছান।

২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলায় গাড়িবোমা বিস্ফোরণে ৪০ জন সেনা নিহত হয়। পাকিস্তানভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ এই হামলার দায়ভার স্বীকার করে। এরপরই ভারত পাকিস্তানের বালাকোটে সন্ত্রাসী শিবিরগুলোতে নির্ভুল বিমান হামলা চালায়। ভারতের দাবি ছিল,পাক সেনাবাহিনীর সহায়তায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জইশ-ই-মোহাম্মদ এই শিবিরগুলো পরিচালনা করত।

২২ এপ্রিল ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাদের বেশিরভাগই পর্যটক ছিলেন। দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট নামে পরিচিত একটি গোষ্ঠী এ হামলার দায় স্বীকার করেছিল। ভারত কোনো ধরনের প্রমাণ ছাড়াই এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে আসছে। ঘটনার পরের দিনই ভারত সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিতসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়। ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতাদের অনেকেই পাকিস্তানে হামলার দাবি করছেন।

ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর দাবি, প্রাপ্ত প্রমাণগুলো ইঙ্গিত দেয় যে পহেলগাম হামলার পিছনেও পাকিস্তানের হাত ছিল। তবে পাকিস্তান জানিয়েছে, ভারত এখনো পর্যন্ত প্রকাশ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণ হাজির করেনি।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews