1. [email protected] : Masumasian :
  2. [email protected] : Masum Talukdar : Masum Talukdar
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন

ইউক্রেনের ড্রোনের ঝাঁকে আটকা পড়েছিল পুতিনের হেলিকপ্টার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫
  • ১৮ বার পঠিত হয়েছে
ইউক্রেনের ড্রোনের ঝাঁকে আটকা পড়েছিল পুতিনের হেলিকপ্টার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত সপ্তাহে যুদ্ধবিধস্ত কুরস্ক অঞ্চল সফরকালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে বহনকারী একটি হেলিকপ্টার বিশাল ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলার মধ্যে আটকা পড়েছিল। তবে রুশ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ৪৬টি আগত ‘ফিক্সড-উইং’ ড্রোন ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হয়।
রোববার (২৫ মে) বিমান প্রতিরক্ষা বিভাগের কমান্ডার ইউরি দাশকিনের বরাতে সংবাদমাধ্যম আরটি এ খবর জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এপ্রিল মাসে ইউক্রেনীয় বাহিনীর হাত থেকে রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চল সম্পূর্ণ মুক্ত হওয়ার পর মঙ্গলবার (২০ মে) পুতিন প্রথমবারের মতো সেখানে ভ্রমণ করেন। সফরের সময় তিনি গভর্নর আলেকজান্ডার খিনস্টাইনের পাশাপাশি স্থানীয় পৌরসভার প্রধান এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সাথে দেখা করেন।

আজ রোববার সম্প্রচারিত ‘রাশিয়া ১’ চ্যানেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে কমান্ডার দাশকিন জানান, পুতিন যখন সেখানে যান, তখন কিয়েভ এই অঞ্চলে একটি অভূতপূর্ব ড্রোন আক্রমণ শুরু করে। রাশিয়ান বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ৪৬টি আগত ‘ফিক্সড-উইং ইউএভি’ ধ্বংস করে দেয়।

তিনি বলেন, ‘আমি জোর দিয়ে বলতে চাই, কুরস্ক অঞ্চলের ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে সুপ্রিম কমান্ডার-ইন-চিফের বিমানের উড্ডয়নের সময় আক্রমণের তীব্রতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল।’

কমান্ডার ইউরি দাশকিন আরও বলেন, ওই এলাকার বিমান প্রতিরক্ষা ইউনিটগুলোকে একযোগে বিমান-বিধ্বংসী যুদ্ধ পরিচালনা করতে হয়েছিল এবং আকাশে প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হয়েছিল। কাজটি ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছিল। ড্রোনের আক্রমণ প্রতিহত করা হয়েছিল, সমস্ত আকাশ লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করা হয়েছিল।

এদিকে, গত সপ্তাহে ইউক্রেন রাশিয়ার অভ্যন্তরে ড্রোন হামলা উল্লেখযোগ্যভাবে তীব্র করেছে। মস্কোর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মঙ্গলবার থেকে গত শুক্রবারের মধ্যে রাশিয়ার ভূখণ্ডে ৭৬৪টি ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে। হামলার মাত্রা এখনো কমেনি শনিবার ও আজ রোববার আরও শত শত ড্রোন ধ্বংস করা হয়।

গতকাল শনিবার রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি এবং ইইউ-এর নেতৃত্বে কিছু ইউরোপীয় দেশ যারা কিয়েভকে সমর্থন করছে এবং সংঘাত অব্যাহত রাখতে চায়, তারা ড্রোন হামলার জন্য কিছুটা দায়ী।

দয়া করে পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়া শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY LatestNews